চন্দনপুরের গুণীজন
ছবিগুলো সৃত্মি হয়ে আছে। খুবই জ্ঞানীমানুষ ছিলেন । বাম পাশের ছবিটা ডা: ময়জদ্দীন মোল্লা চালিতাবাড়িয়া, জীবনের শেষ সময় অবধি গয়ড়া বাজারেই কাটিয়েছিলেন বাজার উন্নয়ন সহ অনেক আর্থসামাজিক কাজে তার অবদান স্মরনীয়।মাঝখানের ব্যাক্তি ডাঃ আহম্মদ হোসেন খান, আমাদের চন্দনপুর ইউনিয়নের ধনাট্য ব্যাক্তিদের একজন। শিক্ষাগুরু, ভাষা সৈনিক, ও কলারোয়া থানা আওয়ামীলীগের প্রায় ১৩ বছর সাধারন সম্পাদক প্রয়াত শেখ আমানুল্লাহ স্যারের বন্ধু ছিলেন। চন্দনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্টাতা সভাপতি ছিলেন ও চন্দনপুর ইউনাইটেড কলেজ প্রতিষ্টার রুপকার ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, যুদ্ধকালীন সময়ে তার বাড়ী তিনবার পাকবাহিনী লুট করে ওআগুন জ্বালিয়ে দেয় তার এক কন্যা ধর্ষিত হয়েছিলো, উপমহাদেশের প্রখ্যাত চক্ষু চিকিৎসক ডাঃ ইন্দ্রশেখর রায়ের (I.S Roy) এর বাল্য বন্ধু ছিলেন। আরও একজন মরহুম সাবুুরালি বিশ্বাস। খুবই কম কথা বলতেন, একজন সুবিচারক ছিলেন। চন্দনপুর ইউনিয়নের অবকাঠামো উন্নয়নে তার অবদান দৃষ্টিপট, এখানকার কমনিউটি ক্লিনিক,বৃহত্তর গয়ড়া বাজার, চন্দনপুর ইউনাইটেড কলেজ সবকিছুই তার সম্পতিতে গড়ে উঠেছে। চন্দনপুর বাসি তাদের অবদান চীরকাল স্মরন করবে। আল্লাহর কাছে জান্নাতুল ফেরদৌস কামনা করি।
No comments